Read more
G- Chlorhexidine Hand Rub
জি- ক্লোরহেক্সিডিন হ্যান্ড রাব-এ আছে ক্লোরহেক্সিডিন গ্ল“কোনেট ০.৫% ডাব্লিউ/ভি (২.৫% ভি/ভি ক্লোরহেক্সিডিন গ্ল“কোনেট সলিউশন বিপি এর সমমান) যা ৭০% ডাব্লিউ/ডাব্লিউ আইসোপ্রোপাইল অ্যালকোহল বিপিতে দ্রবীভূত। 200ML-দ্রুত ক্রিয়াশীল বিস্তৃত বর্ণালীর জীবাণুবিনাশী দ্রবণ, যা পরিষ্কার হাতকে জীবাণুমুক্ত করে। এছাড়া, অক্ষত ত্বক জীবাণুমুক্ত করায় এটি ব্যবহার করা যেতে পারে।--- (G-Chlorhexidine Hand Rub contains Chlorhexidine Gluconate 0.5% W / V (2.5% V / V is equivalent to Chlorhexidine Gluconate Solution BP) which is dissolved in 80% W / W isopropyl alcohol BP. 200ml - a fast-acting broad-spectrum disinfectant solution, which disinfects clean hands. Also, it can be used to disinfect intact skin.)
Descriptions
CONTACT Me-Mobile-+88 01521-234276
দ্রুত ক্রিয়াশীল বিস্তৃত বর্ণালীর জীবাণুবিনাশী দ্রবণ, যা পরিষ্কার হাতকে জীবাণুমুক্ত করে। এছাড়া, অক্ষত ত্বক জীবাণুমুক্ত করায় এটি ব্যবহার করা যেতে পারে।
A rapid acting wide spectrum microbicidal preparation for disinfection of physically clean hands. It may also be used for rapid disinfection of intact skin.
লকডাউনের সময় বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর তো বটেই, বাড়িতে থাকলেও আমরা বার বার হাত ধুয়ে নিচ্ছি হ্যান্ড স্যানিটাইজার দিয়ে। জীবাণুমুক্ত হওয়ার জন্য সাবান বা পানির চেয়েও বেশি নির্ভর করছি। হাত জীবাণুনাশক ব্যবহারের উপরেই বার বার জোর দিচ্ছেন চিকিৎসকেরাও।
কিন্তু কেন এই পরিস্থিতিতে জীবাণুমুক্ত করার গুরুত্ব এতটা বেড়ে গেছে?
এটা বুঝতে গেলে আগে জেনে নিতে হবে স্যানিটাইজার সাধারণত কোন কোন রাসায়নিক পদার্থ দিয়ে তৈরি করা হয়, আর জীবাণুমুক্ত করার ক্ষেত্রে সেই রাসায়নিকগুলোর ভূমিকা কী
স্যানিটাইজার বানানো হয় সাধারণত তিন ধরনের রাসায়নিক দিয়ে। ইথাইল অ্যালকোহল বা ইথানল। বা, আইসোপ্রোপাইল অ্যালকোহল। যার আর এক নাম- আইসোপ্রোপানল। অথবা, বেঞ্জালকোনিয়াম ক্লোরাইড। তিনটি রাসায়নিকই পানি খুব তাড়াতাড়ি দ্রবীভূত হয়ে যায় বলে হাতশুদ্ধি বানানোর উপাদান হিসাবে এদের এতো কদর।
স্যানিটাইজার বানাতে মূলত ইথাইল অ্যালকোহল বা ইথানলের ব্যবহার হয়।
ছবি জি-ক্লোরহেক্সিডিন হ্যান্ড রাব(Gonoshasthaya Pharmaceuticals Limited)
তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই হাতশুদ্ধি বানাতে ইথাইল অ্যালকোহল বা ইথানলের ব্যবহার হয়। যা নানা ধরনের মদের অন্যতম প্রধান উপাদান। এটাকেই আমরা অ্যালকোহল বলি। ইথাইল অ্যালকোহল তো বটেই, যে কোনও ধরনের অ্যালকোহলই আমাদের বিভিন্ন রোগ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাসকে মেরে ফেলতে বা তাদের নিষ্ক্রিয় করে দিতে পারে। ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাসের প্রোটিনগুলিকে ভেঙে দিয়ে। ব্যাকটেরিয়া বা ভাইরাস প্রাথমিক ভাবে আমাদের শরীরের যে কোষগুলোতে আস্তানা গাড়ে, সেগুলোকে ভেঙে টুকরো টুকরো করে দিতে পারে প্রায় সব ধরনের অ্যালকোহলই। আবার কখনও তা কোষের বিপাক প্রক্রিয়ারও রদবদল ঘটিয়ে দেয়।
আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান-জার্নাল ‘ক্লিনিকাল মাইক্রোবায়োলজি রিভিউজ’-এ ২০১৪-য় প্রকাশিত একটি গবেষণাপত্র জানায়, কোনও মিশ্রণে যদি অন্তত ৩০ শতাংশ অ্যালকোহল থাকে, তা হলেই তা জীবাণুনাশক হয়ে উঠতে পারে। সেই মিশ্রণে অ্যালকোহলের ঘনত্ব যত বাড়ে, ততই সেই মিশ্রণটি জীবাণুনাশের ক্ষেত্রে আরও বেশি কার্যকর হয়ে ওঠে। মিশ্রণে যদি অ্যালকোহলের ঘনত্ব বেড়ে ৬০ শতাংশ ছাড়িয়ে যায়, তা হলে তা বহু রকমের ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাস মারতে বা তাদের পুরোপুরি নিষ্ক্রিয় করে দিতে পারে। শুধু তাই নয়, অ্যালকোহলের ঘনত্ব বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে জীবাণুনাশের কাজটি আরও দ্রুত করতে পারে মিশ্রণটি। অ্যালকোহলের ঘনত্ব বাড়তে বাড়তে ৯০ থেকে ৯৫ শতাংশে পৌঁছানো পর্যন্ত সেই মিশ্রণটি জীবাণুনাশ করার ব্যাপারে কার্যকর থাকে। তার পর অবশ্য মিশ্রণের সেই ক্ষমতা ততটা থাকে না।
অ্যালকোহলের আর একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক রয়েছে। তা কোনও ব্যাকটেরিয়া মারতে পারলে, দীর্ঘ দিন ব্যবহারের পরেও সেই অ্যালকোহলের বিরুদ্ধে ব্যাকটেরিয়ারা তাদের প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে তুলতে পারে না। ফলে, ভবিষ্যতে অ্যালকোহলের ব্যবহারে ব্যাকটেরিয়া মরবে না, এই আশঙ্কাটাও থাকে না।
গবেষণায় দেখা গেছে, নানা ধরনের সাবান দিয়ে হাত ধোওয়ার চেয়ে ইথানলের মতো অ্যালকোহল ব্যবহার করলে মূলত তিন ধরনের ব্যাকটিরিয়াকে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়া যায়। তাদের নাম- ‘এসচেরিচিয়া কোলি’, ‘সেরাটিয়া মার্সেসেন্স’ এবং ‘স্ট্যাফাইলোকক্কাস স্যাপ্রোফিটিকাস’।
(Quick-acting broad-spectrum disinfectant solution, which disinfects clean hands. Also, it can be used to disinfect intact skin.
A rapid acting wide spectrum microbicidal preparation for disinfection of physically clean hands. It may also be used for rapid disinfection of intact skin.
After returning home from outside during the lockdown, even though we are at home, we wash our hands again and again with hand sanitizer. Relying more on soap or water than sterilization. Physicians are repeatedly emphasizing on the use of hand disinfectants.
But why has the importance of disinfection increased so much in this situation?
To understand this, it is important to know what chemicals sanitizers are usually made of, and what the role of those chemicals is in disinfection.
Sanitizers are usually made with three types of chemicals. Ethyl alcohol or ethanol. Or, isopropyl alcohol. Another name for which is isopropanol. Or, benzalkonium chloride. All three chemicals are so valuable as hand-cleansing ingredients because they dissolve in water so quickly.
Ethyl alcohol or ethanol is mainly used to make sanitizers.
Picture G-Chlorhexidine Hand Rub (Gonoshasthaya Pharmaceuticals Limited)
However, in most cases, ethyl alcohol or ethanol is used to make hand cleansing. Which is one of the main components of various types of alcohol. This is what we call alcohol. Ethyl alcohol, of course, can kill or inactivate any of our various pathogenic bacteria and viruses. By breaking down the proteins of bacteria and viruses. Almost all types of alcohol can break down the bacteria or viruses that initially lodge in the cells of our body. Sometimes it also alters the metabolic process of the cell.
According to a 2014 study published in the international science journal Clinical Microbiology Reviews, a mixture containing at least 30 percent alcohol can become antiseptic. As the concentration of alcohol in the mixture increases, the mixture becomes more effective in disinfection. If the concentration of alcohol in the mixture exceeds 60 percent, it can kill a variety of bacteria and viruses or inactivate them completely. Not only that, the mixture can speed up the disinfection work as the concentration of alcohol increases. As the concentration of alcohol increases to 90 to 95 percent, the mixture is effective in disinfecting. After that, of course, the ability of the mixture is not so much.
There is another important aspect of alcohol. If it can kill any bacteria, the bacteria will not be able to build up their immune system against the alcohol even after prolonged use. As a result, there is no risk that bacteria will die from alcohol use in the future.
Studies have shown that alcohol, such as ethanol, can be used to kill three types of bacteria rather than washing hands with soap. Their names are ‘Escherichia coli’, ‘Seratia mercens’ and ‘Staphylococcus saprophyticus’.)
যোগাযোগ-01675-780110
0 Reviews
Please do not any spam in the comments Box.